নিজস্ব প্রতিবেদক :: বিশ্বনাথে চাঞ্চল্যকর স্কুল ছাত্র সুমেল হত্যা মামলার ঐতিহাসিক রায়ে সমস্ত সিলেটের মানুষ সন্তুস প্রকাশ করেছে। এ রায়ে দেশ-বিদেশে ব্যাপকভাবে আলোচনা হচ্ছে। এ ধরনের রায় অপরাধ দমনে দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে বলে সচেতন মহল মনে করছে। নিহত সুমেলের নিকটাত্নীয়সহ দেশ-বিদেশের অবস্থানরত প্রবাসীরা রায়ে সন্তুস প্রকাশ করে সরকারের ভুয়সী প্রশংসা করেছেন। ৩২জন আসামির মধ্যে ৮জনের মৃত্যুদন্ড, ৭জনের যাবজ্জচীবন ও বাকি ১৭জন আসামিদের ২বছর করে দন্ড প্রদান করা হয়েছে।
শোকরানা সভায় চাউলধনী হাওর ও কৃষক বাঁচাও আন্দোলনের যুগ্ম-আহবায়ক নজির আহমদের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখের চাউলধনী হাওর ও কৃষক বাঁচাও আন্দোলনের আহবায়ক আবুল কালাম, আরিফ উল্লাহ সিতার, সদস্য সচিব মাস্টার বাবুল মিয়া, ইউপি সদস্য শফিক আহমদ পিয়ার, লুৎফুর রহমান, নজরুল ইসলাম আজাদ, শাহজালাল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল লতিফ, সাবেক মেম্বার আনোয়ার হোসেন ধন মিয়া, চাউলধনী হাওর ও কৃষক বাঁচাও আন্দোলনের সদস্য কুতুব উদ্দিন, আবু তাহের, মাহফুজুর রহমান, হোছন মিয়া, আনসার মিয়া, আব্দুল বারী, রোমান আলী, এসপি সেবু। প্রবীন মুরব্বি আব্দুস সাত্তার, সহকারি শিক্ষক আব্দুল হান্নান, আব্দুল আজিজ, আনর আলী, নুরুল ইসলাম, শিব্বির আহমদ, আব্দুল জলিল, সফিক আলী, আরশ আলী, আফরুজ আলী, আব্দুল কাইয়ুম, সালমান হোসেন। শোকরানা মাহফিলে দোয়া পরিচালনা করেন মাওলানা সামসুল ইসলাম।
গতকাল দুপুরে নিহত সুমেলের বাড়িতে এক শোকরানা সভায় স্কুল ছাত্র সুমেল হত্যার রায়ে সন্তুষ্টি ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বক্তারা বলেন, এ রায়ের মধ্য দিয়ে চাউলধনী হাওর যেমন সন্ত্রাস মুক্ত হয়েছে তেমনি আইনের শাসন প্রতিষ্টায় বাংলাদেশে দৃষ্টান্ত স্থাপিত হয়েছে। আমরা সংলিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই। বক্তারা অভিলম্বে রায় কার্যকর করার জোর দাবি জানান।