নিজস্ব প্রতিবেদক : বিশ্বনাথ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহিনা আক্তার বলেছেন, বাংলাদেশে স্বাস্থ্যখাতে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। ইপিআই কর্মসুচী সফলভাবে বাস্তবায়ন হওয়ায় মাতৃমৃত্যু শিশু মৃত্যু হৃাস পেয়েছে। এদেশে এক সময় ভিটামিন এর অভাবজনিত কারনে হাজার গাজার শিশু রাতকানা রোগে অন্দত্বের শিকার হয়েছিলেন। বর্তমানে মরকারের কয়েক দফা ভিটামিন এ ক্যাপসুল ক্যম্পেইনের কারনে অন্ধত্ব দুর হয়েছে।
প্রতিটি ইউনিয়নে নির্দিষ্ট দেন্দ্রের মাধ্যমে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের কর্মকর্তা কর্মচারিদের সহায়তায় এবং বিভিন্ন সংগঠন ও সেচ্ছাসেবীদের ভুমিকায় ভিটামিন এ ক্যাপসুল বিতরণ করা হয়েছে। জনগনের সহায়তায় এ কর্মসুচী সফলভাবে বাস্তবায়িত হয়েছে। শিশুদের অন্ধত্বরোধে ভিটামিন এ
ক্যাপসুলের গুরুত্ব অপরিসীম। মঙ্গলবার সকালে বিশ্বনাথ উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভিটামিন এ ক্যাম্পেলনের উদ্ভোধন কালে উপরোক্ত কথা বলেন তিনি। শিশুদের মুখে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাইয়ে এ ক্যাম্পের উদ্ভোধন করা হয়।
উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের ১৯৪টি কেন্দ্রের মাধ্যমে ২৩হাজার ৭১১ জন এক বছর বয়সি শিশু ও ২৬হাজার ৭০৬জন ৫বছর বয়সি শিশুকে টিকা খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্র নির্ধারণ করা হয়। উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা দেলোয়ার হোসেন বলেছেন, লক্ষ্যমাত্রা শতভাগ পুরনের জন্য তিনি আশাবাদি। উল্লেখ্য যে আজ সারা দেশ ব্যাপি ৬মাস থেকে ৫বছর বছসি শিশুদের মধ্যে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হচ্ছে।