নিজস্ব প্রতিবেদক :‘বিশ্বনাথ উপজেলার উত্তর দৌলতপুরে দিলোয়ারের আস্তানা থেকে বিপুল পরিমান মদ উদ্ধার’ শিরোনামে প্রকাশিক সংবাদটির একাশের ভিন্নমত পোষন করেছেন মো: দিলোয়ার হোসেন। তিনি বিশ্বনাথের ডাক ২৪.কম কার্যলয়ে প্রেরিত এক প্রতিবাদলিপিতে বলেন, তার মালিকানাধীন মদিনা জামে মসজিদ সংলগ্ন স্থানে এক খন্ড ভুমিতে পুকুরসহ বৃক্ষরাজী রয়েছে। মাঝে মধ্যে পরিত্যক্ত এ ভূমিতে তারা যাতায়াত করে থাকেন। গত ৬জানুয়ারি একই গ্রামের আনোয়ার হোসেন ধন মিয়া, লাল মিয়া, কালা মিয়া, সায়েক মিয়া, হুছন আলী, আতাই, আনহার আলী, আশিক মিয়া, ইরন মিয়া, কালা মিয়া, খছরু মিয়া, সেবুল মিয়া, রিপন মিয়া, মাসুক মিয়া, শাহিন মিয়া, সোহাগ মিয়া, আলা মিয়া, ছাদ মিয়া, কুতুব মিয়াসহ একদল সন্ত্রাসী আমার পরিত্যক্ত ভুমিতে ১০২ বোতল ভারতীয় অফিসার চয়েজ মদ ছাতকের গোবিন্দগঞ্জ এলাকার কাওসার আহমদ নামের এক সিএনজি ড্রাইভারকে নিয়ে মদ এনে রেখে দেয়। সাথে সাথে পুলিশকে খবর দিয়ে ড্রাইভারকে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ। এ ঘটনার সাথে আমি কোনও মতেই জড়িত নয়। অথচ আমার ছবি দিয়ে এই প্রত্রিকায় সংবাদ প্রচার করায় আমার মানহানিসহ দারুণ ক্ষতি হয়েছে। উপরোক্ত ব্যক্তিদের সাথে জমিজমা ও মসজিদ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে মামলা মোকদ্দমা বিরুধ চলে আসছে। উক্ত সংবাদে আমাকে জড়িত করা এবং আমার সম্পর্কে সম্পুর্ণ কাল্পনিক ও মিথ্যা তথ্য দিয়ে জড়িত করায় নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
প্রতিবেদকের বক্তব্য : পুলিশের কাছে গ্রেফতারকৃত অটোরিকশা সিএনজি ডাইভার কাওসার ও মসজিদের নাইটগার্ড এবং পুলিশের দায়েরী মামলার আসামি ও স্থানীয় লোকজনের প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে দিলোয়ার হোসেন জড়িত থাকার বিষয়ে বক্তব্য পাওয়ায় সংবাদে তার নাম উল্লেখ করা হয়েছে। আমরা কারো বিরুদ্ধে ভুল তথ্য বা ইচ্ছাকৃত ভাবে সংবাদে জড়িত করার কোন সুযোগ নেই।